Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমভিত্তিক সংস্কৃতি

আমের উৎপত্তি স্থান : আম পৃথিবীর সেরা ফল, সব ফলের রাজা। আমের উৎপত্তি স্থান দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভারত উপমহাদেশে। তবে চাঁপাইবাসীর ধারণা শিবগঞ্জের গৌড় এলাকা আমের উৎপত্তি স্থান। এ জেলায় কয়েক শত বছরের পুরনো আম গাছ এখনও অহরহ চোখে পড়ে। এছাড়া এ জেলায় শতাধিক বছরের পুরনো প্রচুর বট, পেকুড়, তেঁতুল, শিমুল, তালগাছ ছিল যা পরবর্তীতে নিধন করা হয়েছে তবে আম অনুরাগীরা অনেক বড় বড় পুরনো আম গাছ এখনও লালন করে যাচ্ছে।


ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট : আম বাগানকে কেন্দ্র করে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে। এককালে ১৭৫৭ সনে ২৩ জুন নবাব সিরাজ উদ দৌলা স্বাধীনতা হারায় পলাশীর আম্রকাননে। আর লর্ড ক্লাইভ ও মীর জাফরের সরকার উৎখাত গোপন ষড়যন্ত্র সভাটিও আয়োজিত হয় মেহেপুরের আমঝুপিতে।  সর্বোপরি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী সভার প্রথম শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানটি ১৯৭১ সনের ১৭ এপ্রিল আয়োজিত হয় বৈদ্যনাথের ২০০ বিঘার আম বাগানে। আমাদের জাতীয় সঙ্গীতেও আমের প্রাধান্য, ‘ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, মরি হায়, হায়রে...।’


আমের পুষ্টিমান : নানা আকার ও রঙের বাহারি কাঁচা-পাকা আম অতি সুস্বাদু ও পুষ্টিতে ভরপুর। আমে রয়েছে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান, বিশেষ করে এতে ভিটামিনস ও মিনারেলসের পরিমাণ খুব বেশি। দিনে ২-৩টা পাকা আম আহার করলে প্রতিজনের দেহের দৈনিক সব পুষ্টি উপাদানের চাহিদা পূরণ হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের জনসাধারণ মৌসুমে ৩-৪ মাস ধরে প্রচুর কাঁচা-পাকা আম খাওয়ার সুযোগ পান। এ সময় বেশি আম খাওয়ার প্রভাবে তারা চমৎকার স্বাস্থ্যের অধিকারী হন। তাদের ভাত আহার প্রবণতা অনেক কমে যায়। এছাড়া এ সময় গরু-ছাগল, কুকুর, শিয়ালসহ সব প্রাণী কাঁচা-পাকা আম খেয়ে সুস্বাস্থ ফিরে পায়।  


ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে বাগানে মুকুল আসার সাথে সাথে মৌমাছির আনাগোনা বেশি দেখা যায়। মধু আহরণের সুযোগ বাড়ে ও ফুলে পরাগয়ান বৃদ্ধি পায়। বাদুড়, কাক, ঘুঘু, কবুতর, ফিঙে, বুলবুল, দোয়েল, কোয়েল, কোকিল, টিয়া, শালিক, সাতভায়াসহ হরেকরকম রঙ-বেরঙের পাখির সুমিষ্ট কলকাকলিতে এলাকা মুখরিত হয়। মাকড়সা, প্রজাপতি, লাল পিঁপড়া, মৌচাক বাগানে প্রচুর দেখা যায়। এ সময় লাল পিঁপড়ার ডিম সংগ্রহ করে মৌসুমে ছেলেমেয়েরা ছিপ দিয়ে মাছ ধরার আনন্দ উপভোগ করে।


প্রচলিত জাত : বৃহত্তর রাজশাহী, যশোর, কুষ্টিয়া, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়  উন্নত জাতের আম চাষ হয়। এসব এলাকায় প্রধানত ল্যাংড়া, ফজলি, ক্ষীরসাপাতি, হিমসাগর, গোপালভোগ, লক্ষণভোগ, মোহনভোগ, কিষাণভোগ, মিসরিভোগ, সূর্যপুরী, তোতাপুরী, বোম্বাই, বৃন্দাবন, কুয়াপাহাড়ী, আশ্বিনা ও কাঁচামিঠাসহ কয়েক শত জাতের আম উৎপাদন হয়ে থাকে। তবে জলবায়ু ও মাটির গুণে চাঁপাইনবাবগঞ্জ দেশের সেরা আমের ভাণ্ডার বলে সবার কাছে এখনও সুপরিচিত। বাংলাদেশের অন্য প্রান্তের আম অনুরাগীরা জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ়-শ্রাবণ মধুর মাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমের বৈচিত্র্য স্বাদ আহরণের প্রতীক্ষায় দিন গুনে।


আমভিত্তিক সংস্কৃতি : ঈদ, পূজা-পার্বণসহ নানা উৎসব উপলক্ষে আম বাগানে সুশীতল ছায়ায় মনোরম পরিবেশে নানা ধরনের মেলার আয়োজন হয়। এসব মেলার মধ্যে তত্ত্বিপুর, মহারাজপুর, কানসাট, ভুজনীতলা, বানেশ্বরে আয়োজিত মেলা অন্যতম। মেলাকে কেন্দ্র করে এখানে আলকাপ, যাত্রা, পুতুলনাচ, কবিগান, বাউল গান ইত্যাদি নানা বিনোদনের সুযোগ থাকে।  আম বাগানে আয়োজন হয় গম্ভীরা গানের আসর। এলাকা ও দেশের নানা সমস্যা উঠে আসে নানা নাতির হাস্যরসে। এখানে আম কাঠের তৈরি আসবাবপত্র, কামার, কুমার, চামার, ছুতার, কৃষাণ, কৃষাণীর তৈরি হরেকরকম দ্রব্যাদি ও নকশিকাঁথা এ মেলায় প্রচুর বেচা কেনা হয়। হাডুডু, লাঠিখেলা, ডাংগুলি, কাবাডি, বাঘ-বকরী, লুকোচুরি, লুডুসহ নানা  রকম খেলায় ছায়াঘেরা আম বাগানে ছেলে, মেয়ে, বড়রা সবাই মেতে ওঠেন। প্রচণ্ড খরায় মাইচা, মোড়া, খাটলায় আম বাগানে বসে বিশ্রাম নেয়াসহ গল্পগুজব, বিনোদন ও আয়বৃদ্ধিকারক কাজ সমাধা করে থাকে। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা সারা দিন আম বাগানে ঘুরে ঘুরে আম কুড়ায়। ছড়া কাটে ‘আইরে বাতাস লইড়া, হাতির উপর চইড়া, ঝড়ি এলে কড়ি দিব, আম পড়লে টাকা দিব’। ঝড়/ বাতাসের সম্ভাবনা দেখলে বাগান মালিক/ ক্রেতার যখন বুক দুরু দুরু করে তখন ছেলে মেয়েরা এমনকি বড়রাও ডালি, ধামা, আড়হি, গাইনঞ্জা  নিয়ে পরম আনন্দে আম বাগানে আম কুড়াতে ছুটেন। প্রচলিত আছে ‘ফাগুনে আগুন, চৈতে কাটিকুটি, বৈশাখে আঁটি, জ্যৈষ্ঠেতে চুষি’। মুকুলসহ ছোট-বড় আম ঝরলেও বাগানিরা হতাশ হয় না। কেননা তারা বিশ্বাস করে ‘আমের আনা, মাছের পাই, যদি থাকে কেবা খায়’।


আমফল পাড়া ও পাহারা : চাঁপাইবাসী তাদের প্রিয় আম হাত দিয়ে পরম যতেœ অথবা ঠুঁসি দিয়ে পাড়ে। আম যাতে আঘাত প্রাপ্ত না হয় সেদিকে অতি সচেতন । মৌসুমে ছোট বড় গাছ আমের ভারে নুয়ে  আম মাটি স্পর্শ করার অপূর্ব দৃশ্য অহরহ দেখা যায়। এলাকাবাসী কেউ কারও গাছের আম ছিঁড়বে না। ঝড়-বাতাসে ঝরে পড়লে তা কুড়িয়ে খাবে এটাই প্রচলন, যা অন্য জেলায় বিরল ঘটনা। গরু-ছাগল যেন কোনো বাগানের আম নষ্ট করতে না পারে সেদিকে সবাই সামাজিকভাবে সচেতন। কাজেই এলাকায় আম পাহারার জন্য কাউকে বাড়তি খরচ বহন করতে হয় না যা অনত্র বিরল।


খাদ্য তালিকায় আমের বিচিত্রময় ব্যবহার :  বাগানে বসে লবণ, মরিচ, কাসুন্দি দিয়ে কচি আম কেটে, বেটে, ঘুটে খাওয়ার মজাই আলাদা। মাসকলাই ডালে আম, আম-বড়ি-বেগুনের তরকারি,আম দিয়ে সজিনা রান্না, আম মাছের চড়চড়ি, আমের ভর্তা, আম দুধ, আম চিতাই, পান্তা ভাতে পাকা আম এবং ছাতু দিয়ে আমের লাহারিসহ অনুরূপ নানভাবে আম আহার করে চাঁপাইবাসী  তৃপ্তি পান। ‘হাঁজি মামু ! ডাইলে কি আমচুর দিয়াছিলা? ‘নারেবা দিইনি, তবে হামি কি চুষনু,‘ আমচুর ভেবে উছুঙ্গা খাওয়ার রসালো গল্প অন্য জেলার মানুষের কাছে কতবার যে শুনতে হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। এ সময় বেহাই ও আত্মীয়ের বাড়িতে নানা রঙের আম, আটা, বাতাসা পাঠানোর উৎসব চলে। বাইরের জেলাগুলোতে কেবল কাঁচা আম বিপণন করা হয়। পাকা আমগুলো স্থানীয়ভাবে খুব সস্তায় বিক্রি করা হয়। তাই ধনী-দরিদ্র, সবার তিন বেলা পাকা আম খাওয়ার প্রচুর সুযোগ হয়। শিশুদের আস্ত পাকা আম চুষে খাওয়ার অপূর্ব দৃশ্য অহরহ চোখে পড়ে।


আম বাগান সৃষ্টি ও পরিবেশের প্রভাব :  চাঁপাইনবাবগঞ্জে এককালে শত শত বছরের পুরনো প্রচুর বড় বড় বট, পাকুড়, তেঁতুল, তাল, শিমুল গাছ দেখা যেত। ইটের ভাটার চাহিদা মেটাতে এ জাতীয় সম্পদ কালের প্রবাহে বিলীন হয়ে গেছে। উন্নয়নের  ছোয়ায় রাস্তা চওড়া করতে গিয়ে শত বছরের পুরনো আম গাছগুলো নিধন করা হয়েছে। তথাপি শতাধিক বছরের অনেক বয়স্ক আম গাছ এখনও নিজ মহিমায় বাগানেটিকে আছে। পাশাপাশি বরেন্দ্র প্রকল্পের অনুকূল প্রভাবে এক ফসলা জমি, দু-তিন ফসলি জমিতে রূপান্তরিত হয়েছে, তথায় গাছপালায় ভরপুর সবুজ মনোরম বেষ্টনীর সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় ৩০-৪০ বছর আগে প্রচণ্ড খরার প্রভাবে কেবল সাঁওতাল ছাড়া সেখানে অন্য কোনো মানুষ বাস করার চিন্তা করত না। এখন অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে, খরার প্রভাব কেটেছে, লু হাওয়া আর তেমন বইতে দেখা যায় না। এলাকায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বেড়েছে। পানির স্তর নিচে নামার প্রবণতা কমেছে। এখানে প্রচুর স্থানীয় ও অতিথি পাখিদের  আশ্রয়, খাদ্য ও প্রজনন ক্ষেত্রের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। পাখির কলকাকলি, গান ও বিচরণে এলাকায় পরিবেশে অনুকূল প্রভাব ফেলেছে। এ জেলায় হাট-বাজার, রাস্তাঘাট অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, ঈদগাহ, শ্মশানে, আমগাছ রোপণ চর্চা চলে আসছে, যা অন্যত্র বিরল দৃষ্টান্ত। চাঁপাইনবাবগঞ্জে সৃষ্ট আম বাগানের বনায়ন, এলাকা ও দেশের জন্য আশীর্বাদ। বড় বড় আম বাগান থেকে প্রতি বছর কত হাজার টন যে অক্সিজেন অবমুক্ত হচ্ছে এবং আমগাছ কত হাজার টন কার্বনডাইঅক্সাইড নামক বর্জ্য চুষে নিয়ে প্রাণিকুলের প্রাণ বাঁচাচ্ছে সে হিসাব কোনো দিন প্রকাশিত হয়নি।


আমের অর্থনৈতিক প্রভাব : চাঁপাইনবাবগঞ্জে মৌসুমে ৩-৪ মাসব্যাপী আম সংগ্রহ, সংরক্ষণ, বাজারজাতকরণসহ সংশ্লিষ্ট কাজে, সব শ্রেণী ও বয়সের ছেলেমেয়ে, পুরুষ, মহিলা প্রচুর কাজের সুযোগ পান, আয় বাড়ে, পারিবারিক সচ্ছলতা আসে। স্থানীয় পরিবহন (গরু-মহিষের গাড়ি, রিকশা, বাইসাইকেল, অটোরিকশা, নসিমন, করিমন, মিনিট্রাক/পিকআপ) সংশ্লিষ্ট সবাই এ সময় লাভবান হয়। এছাড়া আন্তঃজেলা পরিবহনে (বাস, ট্রাক, ট্রেন, ট্রলার, কুরিয়ার সার্ভিসের) সঙ্গে জড়িত সবারই প্রচুর আয় বৃদ্ধি পায়। আম পাড়া, আমের টুকরি, ঝুড়ি তৈরি, ঝুড়ি/কার্টুনে আম ভর্তিসহ নানা কাজে এলাকার দরিদ্র পুরুষ-মহিলাদের প্রচুর কাজের সুযোগ হয়। আম মৌসুমে তারা দিন-রাত কাজ করে যথেষ্ট আয় করে। এলাকায় প্রবাদ আছে ‘আম কালে ডোম রাজা’। এ মৌসুমে প্রচুর হোটেল, রেস্টুরেন্ট গড়ে ওঠে সেখান থেকে আমের ব্যাপারী, আড়তদার সবার জন্য এলাকার বাহারি মাসকলাইয়ের রুটির বিপণন বাড়ে। ভ্রাম্যমাণ খাবার সরবরাহকারী দরিদ্র পুরুষ মহিলাদের এ সময়  বাড়তি আয়ের সুযোগ হয়। এলাকার ঐতিহ্যবাহী নকশিকাঁথা, রেশমি কাপড়, পিতল কাঁসার বাসন, তিলের খাজা, মাসকলাইয়ের বড়ি  বিক্রির হিড়িক পড়ে যায়।


আম সম্প্রসারণ পরিস্থিতি : বিগত ১৯৯৬  থেকে ২০০০ সন পর্যন্ত কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর আ¤্রপালি জাতের আমটি সারা দেশে ছড়ানোর এক বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করে। বহুবিধ প্রতিবন্ধকতা এড়িয়ে দক্ষ ব্যবস্থাপনায় আম্রপালি আম সম্প্রসারণের সুফল দেশের উত্তরাঞ্চল ছাড়া আজ বৃহত্তর সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও বরিশাল জেলাবাসী পাচ্ছে নিজের উৎপাদিত আমের স্বাদ গ্রহণ করছে এবং বাড়তি আম বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন। কোন প্রকল্প সহায়তা ছাড়া এ নীরব বিপ্লবের স্বীকৃতি বা প্রচারণার তেমন প্রাধান্য নেই। এ জাতের আম সম্প্রসারণ কর্মকাণ্ডের ফলশ্রুতিতে বাজারে আম্রপালি আম ক্রেতা-বিক্রেতা সবারই কাছে অতি সমাদৃত। চলতি মৌসুমে যে পরিমাণ আম বাজারজাত হচ্ছে তার শতকরা ৫০ ভাগই আম্রপালি আম। উত্তরাঞ্চলে বিশেষ করে চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসীর কাছে এ জাতের গ্রহণযোগ্যতা প্রথমে কম ছিল, এখন আগ্রহ যথেষ্ট বেড়েছে। সুবিধামতো সবখানেই বিশেষ করে বরেন্দ্র অঞ্চলে আম্রপালি আম বাগান সৃষ্টির হিড়িক পড়েছে। বর্তমানে আম্রপালির পাশাপাশি যেসব জাত সম্প্রসারণ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে তার মধ্যে ঠাকুরগাঁয়ের বান্দিগুড়ি, দিনাজপুরের সূর্যপুরী, রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গৌড়মতি, বার্মার রাঙ্গুয়াই, ভারতের পালমার, থাইল্যান্ডের নামডকমাই, বারি-৪, বাউ-১৪ এবং নানা প্রকার কাঁচামিঠা অন্যতম।


আম ও আম গাছের বহুবিধ ব্যবহার গুণাগুণ কারও অজানা নেই। কাজেই অতি উপকারী এ বৃক্ষের ব্যাপক সম্প্রসারণ ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে সুফল আহরণ ও ‘সদকায়ে জারিয়ার মতো সওয়াব হাসিল’ করতে আন্তরিক প্রচেষ্টা  সবারই একান্ত কাম্য।
 

এম এনামুল হক*

* সাবেক ডিজি, ডিএই, ঢাকা


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon